1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু চিরন্তন সত্য — জিএম জামাল

অনলাইনে দেখে, শুনে ও বুঝে কেনাকাটা করা উচিত

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০২১, ৫.০২ এএম
  • ২৭৪ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনে দেখে, শুনে ও বুঝে কেনাকাটা করা উচিত

সিএনএম প্রতিবেদকঃ

ললনা ফ্যাশন নামে একটি ফেসবুক পেজে শাড়ির বিজ্ঞাপন দেখে মেসেজ পাঠান ডা. মিতু বসাক। পরে তাদের কথামতো শাড়ির অর্ডার নিশ্চিত করতে শর্ত অনুযায়ী বিকাশে ১০০ টাকা পাঠান তিনি। পরদিন ২১ এপ্রিল এসএ পরিবহন কাকরাইল শাখায় ২ হাজার ৫০ টাকা দিয়ে শাড়ির পার্সেলটি গ্রহণ করেন তিনি। তবে বাসায় গিয়ে প্যাকেট খুলে দেখতে পান, নিম্নমানের শাড়ি দেওয়া। অর্ডার করা শাড়ির সঙ্গে এর কোনো মিল নেই।

ওই ঘটনায় দীর্ঘ সময় চেষ্টা চালিয়েও টাকা ফেরত কিংবা অর্ডার করা কাঙ্ক্ষিত শাড়ি না পেয়ে তিনি গত ১৯ মে হাতিরঝিল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলার তদন্ত করতে গিয়ে অনলাইনে পণ্য বেচার নামে অভিনব প্রতারণার সংঘবদ্ধ চক্রের সন্ধান পায় সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের একটি দল।রোববার (২৩ মে) রাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় চক্রটির মূলহোতা মোহাম্মদ ওয়াদুদ হোসেন, তার স্ত্রী খাদিজা আক্তার রুপা ও সহযোগী তানিম আল ইমরানকে। তদন্তে তাদের প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ললনা ফ্যাশন, শাড়ি ঘর, স্টার শাড়ি, আজকের শপ, ইজি শপ, স্টাইল বারসহ মোট আটটি ফেসবুক পেজের সন্ধান পায় পুলিশ। সেসব পেজে তাদের এডিটর ও এডমিন হিসেবে কাজ করার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

যেভাবে ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করা হতো
বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের শাড়ির ছবি সেসব ব্র্যান্ডের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে তাদের পেজে আপলোড করা হতো। তাছাড়া তারা ফেসবুকে শাড়ির অন্যান্য পেজ থেকে ছবি সংগ্রহ করে আপলোড করতেন। স্বল্পমূল্য দিয়ে তারা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতেন। আর তাদের প্রলোভনে পড়ে ক্রেতারা শাড়ি অর্ডার করতেন এবং প্রতারণার শিকার হতেন।

প্রতারিত ক্রেতারা যোগাযোগ করলে ব্লক করে দিতেন ওয়াদুদ

শাড়ি ক্রয়ে আগ্রহী ক্রেতাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ট্রানজ্যাকশন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ডেলিভারি চার্জ হিসাবে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা অগ্রিম গ্রহণ করতেন চক্রটির সদস্যরা। অন্য সহযোগীদের মাধ্যমে অর্ডার করা শাড়ির পরিবর্তে নিম্নমানের শাড়ি প্যাকিং করে এ তা বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে অফেরতযোগ্য শর্তে পাঠাতেন।

ভোক্তা বা ক্রেতা প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে কুরিয়ার সার্ভিস ও তাদের অনলাইন পেজে যোগাযোগ করলে প্রতারক চক্র তাদেরকে ব্লক করার মাধ্যমে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতো।

কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধির মতো ক্রেতাদের প্রলুব্ধকরণ

পণ্য গ্রহণযোগ্য এবং পেজও বিশ্বস্ত- এমন তথ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিয়ে বিশ্বাস অর্জনের কাজটি করতেন খাদিজা আক্তার রুপা। রুপা কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন। তিনি আগ্রহী ক্রেতাদের নাম ও ঠিকানা সংগ্রহ করে অনলাইন ট্রানজেকশন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ডেলিভারি চার্জের টাকা গ্রহণ করতেন। পেজে প্রতারণার কাজে সহযোগী হিসেবে পেইজগুলোর এডিটর ও এডমিন হয়ে পেইজের বুস্টিং করাসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করতেন তানিম।
অগ্রিম ও ক্যাশ অন ডেলিভারি শর্তে মানহীন পণ্য ডেলিভারি

প্রতারণা করে পাওয়া টাকা বিভিন্ন বিকাশ অ্যাকাউন্ট এবং কুরিয়ার সার্ভিস থেকে উত্তোলন করত চক্রটি। প্রথমে অর্ডার কনফার্ম করতে বিকাশ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তারা পণ্য মূল্যের ১০ শতাংশ অগ্রিম গ্রহণ করতেন চক্রের সদস্যরা। আবার কখনও পুরোটাই তারা বিকাশে অগ্রিম নিয়ে নিতেন। কখনো ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেমে কুরিয়ারে তারা পার্সেল পাঠাতেন। ফলে ক্রেতারা পণ্য হাতে পেয়ে প্রতারিত হলেও টাকা ফেরত কিংবা পণ্য ফেরত পাঠানোর সুযোগ পেতেন না। প্রতারণার এসব কার্যক্রম পরিচালনা করতেন ওয়াদুদ-রুপা দম্পতি।

প্রতারণার টাকা ক্রেতাদের কাছ থেকে সংগ্রহের জন্য নাঈম, আলীম, পাভেল নামে আরও কয়েকজন বিকাশ অ্যাকাউন্ট ও তার পিন নম্বর ওয়াদুদ ও রুপাকে সরবরাহ করতেন। নির্দিষ্ট সময় পর আবার তাদের নতুন বিকাশ অ্যাকাউন্ট ও পিন নম্বর সরবরাহ করতেন নাঈমরা।

গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. জুনায়েদ আলম সরকার বলেন, ওয়াদুদ হোসেন আগে কনস্ট্রাকশনের কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরবর্তীতে ব্যবসায় লোকসান হওয়ায় এ প্রতারণায় জড়ান। তার স্ত্রী খাদিজা আক্তার রুপা গৃহিণী হলেও ওয়াদুদের প্রতারণার কাজে সহযোগিতা করে আসছিলেন। আর সহযোগী তানিম পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন পেজের বুস্টিং এর কাজ করেন। তবে প্রতারণামূলক পেজে বুস্টিং এর জন্য অতিরিক্ত অর্থ নেন।

এ কর্মকর্তা আরও জানান, ওয়াদুদ ও রুপার নিয়ন্ত্রিত দুটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। দুটি অ্যাকাউন্টে গত এক বছরে বিভিন্ন নম্বর থেকে লাখেরও বেশি টাকার লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। তাদের কাছ থেকে গত এক সপ্তাহের প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত এস এ পরিবহন কুরিয়ার সার্ভিসের অনেকগুলো কন্ডিশনাল পেমেন্ট স্লিপ পাওয়া গেছে। এসএ পরিবহনে অফেরতযোগ্য কন্ডিশনে ১৮ হতে ২১ মে পর্যন্ত মোট ১৪টি পার্সেলের পেমেন্ট স্লিপ জব্দ করা হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা উত্তর ও সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ বলেন, বর্তমান সরকার সাইবার স্পেসকে ব্যবহারে ব্যবসাকে প্রসারিত করেছে। বিশেষ করে এই করোনাকালে অনলাইন বিজনেস, অনলাইনে কেনাকাটাকে উৎসাহিত করছে। তবে এই সুযোগটা নিয়ে অসাধু চক্রটি অভিনব প্রতারণা করে আসছিল।

তিনি বলেন, গত তিন বছর ধরে এ চক্রটি অভিনব প্রতারণায় জড়িত। তারা অন্য পেজের ছবি ডাউনলোড করে তুলনামূলক কম দাম দেখিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রিত পেজে আপলোড করতো। এরপর কম দাম দেখে বিপুল ক্রেতা তাদের পেজে কাঙ্ক্ষিত পণ্য অর্ডার করলে চক্রটি প্রতারণার আশ্রয় নিতো।

ক্রেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনলাইনে কেনাকাটা এখন অনেক সহজ ও প্রসারিত হলেও প্রতারণার ঘটনা ঘটছে। তাই দেখে, শুনে ও বুঝে কেনাকাটা করা উচিত। কেউ প্রতারিত হলে বা প্রতারক চক্রের সন্ধান পেলে সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগে অভিযোগ করার অনুরোধ জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com