বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সূত্রে জানা যায়,’হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্ থ ফাউন্ডেশন’ নামক সংস্থ্যার অভিযোগ মাননিয় প্রধানমন্ত্রিসহ পুলিশের উর্দ্ধতন মহলে।
যাত্রাবাড়ী থানাধীন ধোলাইপাড় মোড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্যের উত্তর পূর্ব পাশে সরকারী রাস্তার ফুটপাত অবৈধভাবে কিছু স্বার্থ নিবাসী ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য বিভিন্ন দূরপাল্লার বাসের কাউন্টার বসিয়ে ফুটপাত দখল করে পরিবহন গুলো থামিয়ে যাত্রী ও মালামাল উঠানামা করা হয়ে থাকে। এর ফলে ভাষ্কর্যের চারিপাশে প্রতি মূহুর্তে জ্যামজট লেগে থাকে।
এ বিষয়ে কাউন্টারে পরিচালনাকারী কয়েক জনের সাথে আলাপ কালে নিজেদের নাম গোপন রাখার স্বার্থে বলেন অবৈধ কাউন্টার পরিচালনার জন্য স্থানীয় ট্রাফিক পুলিশ,
সার্জেট ট্রাফিক, এসি, পিআই, টিআই ওয়ারী বিভাগের ট্রাফিক ডি.সি সহ ৫৩ নং ওয়ার্ড ও ৫০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সংশ্লিষ্ট স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের গোপনে ম্যানেজ করেই অবৈধ ভাবে বাস কাউন্টার সহ বিভিন্ন দোকান পাট বসানো হয়ে থাকে।
শুধু ধোলাইপাড় নয় যাত্রাবাড়ীর মোড়ে চারিপাশে রয়েছে অসংখ্য পরিবহন কাউন্টার বিভিন্ন জেলার, সিএনজি, লেগুনা স্ট্যান্ড ও পথচারীদের চলাচলের ব্যাঘাত ঘটিয়ে ফুটপাত সহ পরিবহন চলাচলের মেইন রাস্তা দখল করে বসানো হয়েছে বাজার। ফলমূল ও সবজি,বস্ত্র (জামা-কাপড়) এর দোকান ইহা স্থানীয় মাস্তান, থানা-পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগ পুলিশ সদস্যদের গোপন ঘুষ গ্রহণ, চাঁদাবাজির ফলে গোপন সহায়তা থাকায় দিন দিন ফুটপাত দখল বাড়ছেই। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গোপন চাঁদাবাজি বন্ধ করা গেলে সরকারী রাস্তা-দখল দারীত্বে কমে যাবে।
উল্লেখ্য, এ সকল বিষয়ে অনুসন্ধান করা কালে যাত্রাবাড়ী ট্রাফিক এর এ.এস.আই রিপন মানবাধিকার কর্মীকে টানা হেচড়া করে। ট্রাফিক বক্সে নিয়ে যায় এবং অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে এবং রিপন ও কনস্টেবল দেলোয়ার বলেন,তার এক আত্মীয় বিএনপি ও জামায়েত শিবিরের বড় মাপের এক নেতা তাই কর্মীর ছবি তুলে রাখে। ভবিষ্যতে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন হলে মানব অধিকার কর্মীগিরি দেখিয়ে দিবে, ট্রাফিক পুলিশ রাস্তা বসে চাঁদাবাজি করে ইনকামের টাকা তারা একা খান না, ট্রাফিক এসি, ডিসি পুলিশ কমিশনার পর্যন্ত এর সিংহভাগ পান।
হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্ থ ফাউন্ডেশন নামক সংস্থ্যার অনুসন্ধান কর্মীদের দাবী সরকারী ফুটপাত দখলদারিত্ব উচ্ছেদপূর্বক দায়িত্ব অবহেলাকারী স্থানীয় চাঁদাবাজ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের শনাক্ত পূর্বক বিভাগীয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাণনিয় প্রধানমন্ত্রিসহ আইন শৃংখলা বাহিনীর উর্ধ্ধতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।