1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর

একজন মাহবুব থেকে একজন আজম খান

  • আপডেট সময় সোমবার, ১ মার্চ, ২০২১, ২.৩৩ পিএম
  • ৩১২ বার পড়া হয়েছে

সময়টা ১৯৭১। ভয়াল ২৫ মার্চের পর সারা ঢাকা শহরে কারফিউ। তরুণদের থাকতে হচ্ছে পালিয়ে পালিয়ে। এ অত্যচারে মাহবুব নামের সদ্য কৈশোর পেরোনো ডানপিটে এক তরুণ ভেতরে ভেতরে ফুঁসছে। বন্ধুদের সাথে মিলে সে সিদ্ধান্ত নিলো – এভাবে নয়, মরলে যুদ্ধ করেই মরবে। ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নেবে বলে ঠিক করলো সবাই। যুদ্ধ করবে তারা দেশের জন্য।
ছোটবেলা থেকেই ভীষণ সাহসী আমাদের মাহবুব। মাত্র সতেরো বছর বয়সে ‘ক্রান্তি’ শিল্পীগোষ্ঠীর হয়ে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে গান গেয়েছে সে নির্ভয়ে। এর পরিণামে পুলিশের তাড়াও খেয়েছে। তারপরও পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে গান করা থামেনি। গোটা বিশ্বজুড়েই সত্তরের দশক ছিলো খুব উত্তাল এক সময়। চারদিকে শেকল ভাঙার উল্লাস। সে উচ্ছ্বাস থেকে বাংলাদেশে জন্ম নিলো পপ গান। রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে, পুরাতনের বিরুদ্ধে এ যেন এক বিপ্লব! আর সে বিপ্লবের নেতা আমাদের মাহবুব। ইতিহাস অবশ্য পিতৃপ্রদত্ত মাহবুব নামে তাকে মনে রাখেনি। মহাকালের কাছে তিনি আজম খান – বাংলা পপ সঙ্গীতের গুরু আজম খান। তবে সে সময়টা এখনো কিছুটা দূরে। ফিরে আসি যুদ্ধের গল্পে।

মাকে গিয়ে ছেলে বলে, “মা, যুদ্ধে যেতে চাই।” মা বললেন, “ঠিক আছে, তোর বাবাকে বল।” বাবা আফতাব উদ্দীন খান প্রশাসনিক কর্মকর্তা। ভয়ংকর গম্ভীর এ মানুষটার সামনে কাঁপতে কাঁপতে গেলো মাহবুব। মাথা নিচু করে বললো, “আমি যুদ্ধে যাচ্ছি।” প্রমাদ গুণলো, এই বুঝি বাবা রেগে যাবেন। কিন্তু মানুষের অবাক করে দেবার ক্ষমতা যে অসীম! বাবা বলে উঠলেন, “ঠিক আছে, যুদ্ধে যাইবা ভালো কথা। দেশ স্বাধীন না কইরা ঘরে ফিরতে পারবা না।”

এবারের দৃশ্যপট মেলাঘর। মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্প সেখানে। টিলার মাথায় দাঁড়িয়ে সেন্ট্রি ডিউটি করতে থাকা কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সামনে মঞ্চস্থ হচ্ছে অদ্ভুত মায়াবী এক দৃশ্য। টিলার নিচে একটা তাঁবুতে আলো জ্বলছে। সেখান থেকে ভেসে আসছে গানের সুর:
হিমালয় থেকে সুন্দরবন হঠাৎ বাংলাদেশ
কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছ্বাসে,
সে কোলাহলের রুদ্ধস্বরের আমি পাই উদ্দেশ।

…………………………

সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী
অবাক তাকিয়ে রয়ঃ
জ্বলে পুড়ে-মরে ছারখার
তবু মাথা নোয়াবার নয়।

সেন্ট্রিরা বুঝলেন মাহবুব গাইছে৷ মাহবুবের গানের গলা চমৎকার। অন্যদিকে ভীষণ সাহসী এক গেরিলা সে। তাকে ভেবেই যেন বিদ্রোহী কবি লিখেছেন – “… মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণ তূর্য …।”

চারদিক ভীষণ অন্ধকার। অন্য সব তাঁবুর সবাই বাতি নিভিয়ে ঘুমিয়ে গেছে। ন’টা-দশটাতেই মনে হচ্ছে নিশুতি রাত। ঐ একটা তাঁবুর ভেতর হারিকেনের আলো ছড়িয়ে সাদা রঙের পুরো তাঁবু জ্বলছে ফসফরাসের মতো উজ্জ্বল হয়ে। দেখে মনে হচ্ছে বিশাল অন্ধকার সমুদ্রে যেন একটা আলোকিত জাহাজ আর অলৌকিক সে জাহাজ থেকে সুর যেন ইথারে ভেসে হাজার হাজার মাইল ছড়িয়ে পড়ছে।

মুক্তিসেনাদের গা কাঁটা দিয়ে ওঠে।

আজম খানকে নিজ হাতে এলএমজি চালাতে শেখানো শহিদ রুমি এমন করেই মা জাহানারা ইমামকে বলেছেন বন্ধুর কথা। ‘একাত্তরের দিনগুলি’ বইয়ে যা চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

যুদ্ধক্ষেত্রেও গান গাইতে গাইতে লড়াই করে মাহবুব। সহযোদ্ধারা নিষেধ করে গান গাইতে, শত্রু সেনারা অবস্থান টের পেয়ে যাবে এ আশংকায়। কিন্তু কে শোনে কার কথা। তার কাছে অম্লযানের খুব পৃথক কিছু তো নয় গান। সহযোদ্ধারা মরণের ভয় দেখায় তাঁকে। বলে, “ওই! গান থামা। পাক সেনারা শুনলে বুইঝা যাইবো তুই কোথায়। তোর মরণের ভয় নাই নাকি?” মুচকি হাসে মাহবুব। বলে, “আরে, মরবোইতো একদিন। ভয় পাওয়ার কী আছে? গান গাইয়া লই।”

সেকশন কমান্ডার হিসাবে ঢাকা ও এর আশপাশে বেশ কয়েকটি গেরিলা আক্রমণে অংশ নেয় মাহবুব। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিলো তাঁর নেতৃত্বে সংঘটিত অপারেশন তিতাস। মুক্তিযুদ্ধে সর্বশেষ মাদারটেকের কাছে ত্রিমোহনীতে সংঘটিত যুদ্ধে পাক সেনাদের পরাজিত করে সে। ঢাকায় অভিযান চালাতে গিয়ে বাম কানে আঘাত পায় মাহবুব। পরবর্তীতে এ আঘাত ভুগিয়েছিলো তাঁকে।

এক কানে কম শুনেই মাহবুব যুদ্ধের পর জয় করে মানুষের মন। এক আজম খান হিসাবে সে বদলে দেয় পুরো বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গন।
আমাদের আজম খান

সত্তরের প্রথমার্ধে বংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হয় তাঁর প্রথম কনসার্ট। ভিন্নধর্মী পরিবেশনার কারণে তরুণদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে।

১৯৭২ সালে বন্ধু নিলু আর মনসুরকে গিটারে, সাদেককে ড্রামে আর নিজেকে প্রধান ভোকাল করে আজম খান পারফর্ম করা শুরু করেন। ঐ বছরই “এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে” আর “চার কালেমা সাক্ষী দেবে” গান দুইটি সরাসরি প্রচারিত হয় বিটিভিতে। গানগুলোর মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা আর তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় উচ্চারণ ব্যান্ড।

১৯৭৪-১৯৭৫ সালের দিকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে “রেললাইনের ওই বস্তিতে” শিরোনামে গান গেয়ে আজম খান হইচই ফেলে দেন। তাঁর অন্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে “আমি যারে চাইরে”, “ওরে সালেকা, ওরে মালেকা”, “আলাল ও দুলাল”, “একসিডেন্ট”, “অনামিকা”, “অভিমানী”, “আসি আসি বলে”, “হাইকোর্টের মাজারে”, “পাপড়ি”, “বাধা দিও না”, “যে মেয়ে চোখে দেখে না” ইত্যাদি। শুধু সংগীতে নয়, মিডিয়ার অন্যান্য ক্ষেত্রেও তাঁর বিচরণ ছিলো সাবলীল।

আরেকটি পরিচয়ে তাঁর বেশ সুনাম। ক্রিকেটার হিসেবে। গোপীবাগ ফ্রেন্ডস ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগে ক্রিকেটে ওপেনার হিসেবে খেলতেন আজম খান।

সব মিলিয়ে ১৭টিরও বেশি হিট গানের অ্যালবাম বের করেছিলেন আজম খান। বাজারে কয়েক মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত কপিরাইটের কারচুপির কারণে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল ছিলেন না এ শিল্পী৷

শেষ পর্যন্ত টাকার অভাবেই সিঙ্গাপুরে ক্যান্সারের চিকিৎসা করানো তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এ দুরারোগ্য ব্যাধির সঙ্গে লড়াই করে ২০১১ সালের ৫ জুন সেই চির তরুণের মৃত্যু হয়।

এত সব কথা বলার কারণ, অনেক অভিমান নিয়ে বিদায় নেয়া মাহবুব নামের এ মানুষটার জন্মদিন আজকে। শুভ জন্মদিন, পপ গানের মুকুটবিহীন সম্রাট! শুভ জন্মদিন, গুরু! গুরু, তোমায় সালাম!

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com