শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নির্বাচন নিয়ে তারেক রহমানের প্রস্তাবে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা ব্যবসায়ীকে হত্যা: আসামিদের ধরার দাবিতে সড়ক অবরোধ ময়মনসিংহে বাস উল্টে হেলপার নিহত, আহত ১৯ মায়ের মৃত্যুতে প্যারোলে মুক্ত ফারজানা রুপা ও শাকিল আহমেদ চোরাই মোটরসাইকেলসহ মেকানিক গ্রেপ্তার ঈদের জামাতে আ’লীগ নেতাকে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদানে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের গোলাগুলি/ ভাংচুর-লুটপাট সহ আহত একাধিক এপ্রিল মাসে নির্বাচন হলে দ্বিগুণ বাড়বে খরচ : মির্জা ফখরুল পুলিশের কেউ দুর্নীতিতে জড়ালে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্দোষরা শাস্তি পাবেন না থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ

দৌলদিয়া পতিতালয় হতে ১৪ কিশোরী উদ্ধার, মানব পাচার মামলার মূল হোতা গ্রেফতার

  • আপডেট সময় সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১, ১২.৫৩ পিএম
  • ৪৭৬ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম প্রতিবেদকঃ

মানব পাচার মামলার মূল হোতা আব্দুল আল মামুন আনন্দকে (৩৪) সোমবার গ্রেফতার করেছে গোয়ালন্দ থানা পুলিশ।

আব্দুল আল মামুন আনন্দ দৌলতদিয়া পতিতালয়ের ভাড়াটিয়া নাজমা। মানব পাচারকারী দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নাবালিকা মেয়ে দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে এনে বিক্রি করতেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ফার্মপাড়া এলাকার মৃত আবুল হোসেনের ছেলে আব্দুল আল মামুন আনন্দ।

উল্লেখ্য, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পতিতালয় থেকে ১৪ কিশোরীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।বুধবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রাজবাড়ী পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান।

পুলিশ সুপার জানান, মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারি) যৌনপল্লী থেকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেন এক খদ্দের। পরে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল তায়াবীরসহ পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় পল্লীর নাজমা বেগমের বাড়ি থেকে তিন কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়।পরে তাদের তথ্যের ভিত্তিতে একই বাড়ির একটি তালাবদ্ধ কক্ষ থেকে আরও ১১ কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সুপার বলেন, উদ্ধার কিশোরীরা বিভিন্ন সময় পাচার চক্রের মাধ্যমে দৌলতদিয়া নিষিদ্ধ পল্লীতে আসে। সেখানে তারা মানবেতর জীবন-যাপন করছিল ও নানা ধরনের যৌননির্যাতনের শিকার হচ্ছিল।

এম এম শাকিলুজ্জামান আরও বলেন, উদ্ধার হওয়া কিশোরীদের আদালতের মাধ্যমে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কারো নাম-পরিচয় শনাক্ত না হলে তাদের সেফ হোমে পাঠানো হবে।

উদ্ধার হওয়া একাধিক কিশোরী জানায়, ভালো চাকরি ও বেতনের প্রলোভনে তাদের যৌনপল্লীতে বিক্রি করা হয়। ঠিক মতো খাবার দেয়া হতো না। কিছু বললে বাড়িওয়ালি নাজমাসহ তার সহযোগীরা অমানবিক নির্যাতন চালাত। এখন আমরা বাড়িতে বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যেতে চাই।

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি আব্দুল্লাহ্-আল- তায়াবীর বলেন, দৌলতদিয়ার ১৪ কিশোরী উদ্ধার সংক্রান্তে মানব পাচার মামলার মূল হোতা আব্দুল আল মামুন আনন্দ কে গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2015-2025
Theme Developed BY ThemesBazar.Com