1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

পতিতালয়ে নারীদের বশে আনতে টর্চার সেল প্রতিদিন বসে হোটেলে নাচের আসর

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪, ৯.২৬ পিএম
  • ৩৩০ বার পড়া হয়েছে
হোটেল গার্ডেন ভিউ এর মালিক গেঞ্জি পরা ব্যক্তি টুপি পরিহিত ব্যক্তি সবুজ এরা বর্তমানে মানব পাঁচার সিন্ডিকেটের এক অংশের গড ফাদার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

পতিতালয়ে নারীদের বশে আনতে টর্চার সেল প্রতিদিন বসে হোটেলে নাচের আসর ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার প্রতিবেদক অনুসন্ধানকালে বেশ কিছু পেশাদার পতিতা নারীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে দালালরা দেশের বিভিন্ন জায়গা হতে নানা কৌশলে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্ত শিশু, কিশোরী মেয়েদের সংগ্রহ করে রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকার গাবতলী বাসষ্ট্যান্ড এর বিপরীত পাশে রয়েছে চাঁদমহল আবাসিক হোটেল, যমুনা আবাসিক হোটেল, আগমন আবাসিক হোটেল, স্বাগতম আবাসিক হোটেল ও মিরপুর-১ নং গোলচত্ত¡র ৫-১/এ, হোল্ডিয়ের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় আবাসিক হোটেল গার্ডেন ভিউ, ডেমরা থানা এলাকার স্টাফকোয়াটার্স মোড়ে ফ্যাসিন আবাসিক হোটেল, যাত্রাবাড়ি এলাকায় ৩৩৯ নং হোল্ডিং মেঘনা আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ জনপদ মোড়ে আর এম প্লাজায় রয়েছে আল হায়াত আবাসিক হোটেল, জাকির টাওয়ারে নাহিদ আবাসিক হোটেল, কোতয়ালী থানা এলাকার বাবুবাজার হোল্ডিং নং-১৯, বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেল, তাছাড়া ডিএমপি উত্তরা বিভাগে রয়েছে সিপ্যালেস সহ আরোও ৮ থেকে ৯ টি আবাসিক হোটেল। নরসিংদী জেলার মাধবদী বাসষ্ট্যান্ড এ রয়েছে রাজধানী সহ আরো তিনটি আবাসিক হোটেল। দালালদের সংগ্রহ করা মেয়েদের ঐ হোটেল গুলোতে এনে তাদের নির্ধারিত রুমে মেয়েদের আটক করে প্রথমে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক হোটেল মালিক ও স্টাফ ১। সবুজ ২। আজাদ ৩। হারুন ৪। ওসমান ৫। বিল্লাল  ৬। রেজাউল ৭। কবির ৮। কামাল ৯। রাসেল ১০। জামাল ১১। জাভেল  ১২। জাবেদ  ১৩। রনি ১৪। বক্সার  ১৫। মিজান  ১৬। হুমায়ুন  ১৭। মিরাজ ১৮। ফরিদ ১৯। জয় ২০। শাহজাহান ২১। জাহাঙ্গীর ২২।  মুন্না  ২৩।  রিপন  ২৪। ইমরান ২৫। গাজী সহ তাদের চক্রে রয়েছে আরো শতাধিক হোটেল মালিক স্টাফ পরিচয়ে নারী পাঁচারকারী দালাল। ঐ দালাল গংরা সংগ্রহ করা মেয়েদের প্রথমে তারা গ্যাংর‌্যাপ করে এরপর রাতারাতি বড়লোক হওয়ার লালসায় অর্থের বিনিময় বিভিন্ন খদ্দেরদের হাতে তুলে দেয়। খদ্দেররা নানা ভাবে শারীরিক নির্যাতন পূর্বক একের পর এক গণধর্ষণ করে। কোন মেয়ে যদি রাজি না হয় তাহলে হোটেলে সাউন্ড বক্সে বেশি সাউন্ড দিয়ে রং বেরংয়ের গান বাজনার মিউজিক ছেড়ে নারী দালাল হোটেলে থাকা (সর্দারনীরা) গানের তালে তালে নানা রংয়ের নৃত্য করে। হোটেলে থাকা আশে পাশের মনে করে নাচ গানের অনুষ্ঠান চলছে। কিন্তু সাউন্ড বক্সে উচ্চস্বরে সাউন্ড দিয়ে গান বাজনা করার কারণ হচ্ছে নির্যাতিত মেয়েদের কান্নার সাউন্ড যেন বাহিরের কেউ শুনতে না পায়। হোটেলে সংগ্রহ করা নবাগত শিশু, কিশোরী মেয়েদের অন্যান্য পুরুষ দালালরা বিভিন্ন কায়দায় লোমহর্ষক ভাবে শারীনিক নির্যাতন করে এমনকি সিগারেটের আগুনে নারীদের গোপন অঙ্গে পর্যন্ত ছেকা দেয়। নির্যাতিতা নারীরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক পর্যায় দালালদের কথায় উঠবস করে তারা যা বলে বাধ্য হয়ে তাই করতে হয়। তবে কেউ যদি তাদের কথায় অসামাজিক কার্যকলাপ বা ধর্ষিতা হতে না চায় নির্যাতনের ফলে অনেক নারী মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। মাঝে মধ্যে স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্য লোভ দেখানো অভিযান চালিয়ে কিছু খদ্দের ও পেশাদার পতিতাসহ নির্যাতিত মেয়েদের কেও মানব পাঁচারকারী হিসেবে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠান। যাতে করে কোন মেয়ে পরবর্তীতে আর পাঁচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করতে না পারে। যেহেতু ভুক্তভেীগ মেয়েরাও মানব পাঁচার মামলার আসামী। তবে অনেক ক্ষেত্রে হোটেল মালিক, হোল্ডিং মালিক, মূল পাঁচারকারী এদের নামে সুনির্দিষ্ট ভাবে মামলা হয় না। এর কারণ হচ্ছে স্থানীয় থানা পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের সাথে হোটেলের অর্ন্তরালে গড়ে ওঠা পতিতালয়ে ভাড়াটিয়া মালিক ও হোল্ডিং মালিকদের সাথে গোপন সুসম্পর্ক থাকায় তাদের রাখা হয় ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। যাহা মানব পাচার আইন বর্হিভূত। তবে ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার অনুসন্ধানকালে ডিএমপির মানব পাঁচারকারী ও নারী ব্যবসার গড ফাদার হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে সায়েদাবাদের আল হায়াত আবাসিক হোটেল মালিক ১। সবুজ, মোবাইল : ০১৭১২-০৬৬৩৬১, (২) নয়ন, মোবাইলঃ ০১৮৭৮-৬৫২৭৮০, ০১৮৫৭-১২২৬৬০  (৩) বরকত, মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৬৯৫৫৭ (৪) কনক, মোবাইলঃ ০১৮৮৬-৪২৩১১১ (৫) মামুন মোবাইলঃ ০১৯৪৩-১১৬৭০৯, (৬) ওসমান মোবাইলঃ ০১৮৩১-৯২৪৭৯১, (৭) বক্সার মোবাইল: ০১৯৩৩-২৩০৭৬৬ (৮) আজাদ, মোবাইল: ০১৭১৮-৯৪৩৫৬৯ (৯) রনি মোবাইল: ০১৭১৮-৯৭৫৫৫৮ (১০) গাজী, মোবাইল : ০১৭২৪৮৯৫৪০০ (১১) রহমান, মোবাইলঃ ০১৭৮২-৪৫৩৬৮৭, (১২) সবুজ, মোবাইল: ০১৭১২-০৬৬৩৬১ (১৩) তোফাজ্জল, মোবাইলঃ ০১৯৫৩-৫৬০৪৬১ ১৪। ইমরান, (মোবাইলঃ ০১৭২৬-২৬৩০২৬) ১৫। ইউসুফ রিপন (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৮৩৩৫৯), তবে বড় মাপের নারীদের পতিতা বানাতে ভয়ংকর চর্চার সেল রয়েছে মিরপুর গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেলে ও সায়েদাবাদের আল হায়াত আবাসিক হোটেলে। ঐ হোটেল গুলো হতে একাধিক পালানোর গোপন পথ রয়েছে। একজন মানবাধিকার কর্মী আব্বাস উদ্দিন ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে বলেন দারুস সালাম থানা এলাকার গার্ডেন ভিউ ও যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার হোটেল মেঘনা, হোটেল আল হায়াত, হোটেল নাহিদ ও কোতয়ালী থানা এলাকার বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানাকে তারা একাধিকবার অবগত করেছেন। এমনকি পুলিশ কমিশনার সহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে একাধিকবার সেখানে আটক থাকা ও নির্যাতিত হওয়া মেয়েদের জনস্বার্থে উদ্ধারের বিষয়ে আবেদন করেছেন। অদ্য পর্যন্ত স্থানীয় পুলিশ কোন আইনানুগ ব্যবস্থা নেন নি। সেখানে বর্তমানে অনেক মেয়ে তাদের চর্চার সেলগুলোতে অবরুদ্ধ রয়েছে তা যেন দেখার কেউ নেই। এ বিষয়ে স্থানীয় দারুস সালাম থানা, যাত্রাবাড়ি থানা, কোতয়ালী থানা, অফিসার ইনচার্জদের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য জানা যায় নি। উল্লেখিত ব্যক্তিদ্বয়ের অনেকের নামেই বিভিন্ন আইনে মামলা রয়েছে। অনেকেই রয়েছেন পলাতক আসামি। হোটেলগুলোতে তাদের নিরাপত্তা থাকায় বিভিন্ন মাললার পলাতক আসামিরা ও দাগী দোষী বিভিন্ন অপরাধীরা সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করে থাকেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com