1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

ডাচ-বাংলার ২৩১ বুথে চুরির ঘটনায় অসিম কুমার গ্রেপ্তার

  • আপডেট সময় বুধবার, ৯ মার্চ, ২০২২, ১০.৩০ এএম
  • ১৬৭ বার পড়া হয়েছে

ঢাকায় বেসরকারি ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের (ডিবিবিএল) ২৩১টি বুথ থেকে টাকা চুরি ঘটনায় আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৮ জনকেই গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

সর্বশেষ গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তির নাম অসিম কুমার সোম। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে কাফরুল থানা পুলিশ।

কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম এই গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।

কাফরুল থানা জানায়, বুথে টাকা চুরির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রোববার গার্ডা শিল্ড নিজেদের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। মামলার এজাহারে অসিম কুমারের নাম রয়েছে। এজাহারে তার বিষয়ে বলা হয়, ব্যাংকের দুই কোটি ৪২ লাখ টাকা উধাও হওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসার পর থেকেই কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন অসিম।

সম্প্রতি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ২৩১টি এটিএম বুথ থেকে বিশেষ কায়দায় টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ৬ মার্চ এই ঘটনায় ৮ জনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

অন্য সহযোগীরা কন্ট্রোল রুম, লোডিং, কলিং এবং মেইনটেন্যান্সের দায়িত্ব পালন করেন। তারা ব্যাংকের এটিএম বুথে টাকা স্থাপন ও মনিটরিং কাজে নিযুক্ত ছিলেন। তারা ঢাকা শহরের ২৩১টি এটিএম বুথের মেশিনে টাকা লোড করেন। এই ২৩১টি এটিএম বুথে টাকা স্থাপনের জন্য ১৯ জন লোডার নিযুক্ত রয়েছে; যারা প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে অর্থ পৌঁছে দেয়। এছাড়া টেকনিক্যাল এক্সপার্ট, কারিগরি সংক্রান্ত বিষয়ে বেশ কয়েকজন নিয়োজিত থাকত।

চক্রটি লোডিং ট্রে-তে টাকা রাখার সময় ১৯টি ১০০০ টাকার নোটের পরপর অথবা অন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ইচ্ছাকৃতভাবে জ্যাম করে রাখত। কোনো ক্লায়েন্ট এটিএম বুথে টাকা উত্তোলনের জন্য এটিএম কার্ড প্রবেশ করিয়ে গোপন পিন নম্বর দিয়ে কমান্ড করলে ওই পরিমাণ টাকা ডেলিভারি না হয়ে পার্সবিনে জমা হতো। পরে সেই টাকা সরিয়ে নিতো চক্রের সদস্যরা। এক্ষেত্রে মেশিনের একটি কৌশল অবলম্বন করে তারা টাকাগুলো আত্মসাৎ করত

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com