অথচ কী এক উৎসব সঙ্গী করেই না বাংলাদেশ খেলতে নেমেছিল। নিমিশেই যেন সেটা নিমিয়ে গেল। বাংলাদেশ একে একে হারাল পাঁচ ব্যাটসম্যানকে। সেটাও ৫০ রান পাড় হওয়ার আগেই। এখন তো শঙ্কা জেগেছে ১০০ রানও করতে পারে কি না বাংলাদেশ।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৫ রান করেছে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১ ও আফিফ হোসেন অপরাজিত আছেন ৬ বলে ১০ রান করে।
টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। এরপর ব্যাট করতে নেমে প্রথম দুই ওভার দেখেশুনেই খেলেন তামিম ইকবাল ও লিটন দাস।
তৃতীয় ওভারে এসেই গড়বড় পাকান তামিম। লুঙ্গি এনগিদির লাফিয়ে উঠা বল সামনের পায়ে এসে খেলার চেষ্টা করেন তামিম। কিন্তু ঠিকভাবে ধরতে পারেননি। ক্যাচ তুলে দেন রিয়াদ মাহরেজের হাতে। ৪ বল খেলে কোনো রান না করেই আউট হয়ে যান তামিম।
আগের ম্যাচে ফিফটি করা সাকিব আল হাসান ক্রিজে আসেন এরপর। কিন্তু তিনিও বেশিক্ষণ ভরসা যোগাতে পারেননি। কিছুটা অতিরিক্ত বাউন্স পাওয়া বলটি তিনি তুলে দেন কাভারে দাঁড়ানো ভেরেইনের হাতে। ৬ বল খেলেও কোনো রান করতে পারেননি তিনি।
এরপর লিটন দাসও ফেরেন দ্রুত। ২১ বলে ১৫ রান করে কাগিসো রাবাদার বলে কুইন্টন ডি ককের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম আশা দেখাচ্ছিলেন। কিন্তু ৩১ বলে ১২ রান করে ওয়েন পারনেলের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। ১৪ বলে ২ রান করেন ইয়াসির আলি রাব্বি।