রাশিয়ার সেনা অভিযানের পর থেকে এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের একশ’টির মতো সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহাসিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বুধবার এই তথ্য দিয়েছে জাতিসংঘের সংস্কৃতি ও শিক্ষা বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো।
এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, নিরাপত্তা সহায়তার জন্য ইউক্রেনকে অতিরিক্ত ৮০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হচ্ছে। বিপুল পরিমাণ অর্থের সহায়তা প্যাকেজে থাকছে- লেজার-নির্দেশিত রকেট সিস্টেম, অত্যাধুনিক ড্রোন, হামভি গাড়ি, রাতে দেখার চশমা, মেশিন গান এবং চিকিৎসা সামগ্রী।
রাশিয়ার হামলা শুরুর পর এখন পর্যন্ত কিয়েভকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে করেছে ওয়াশিংটন। গত সপ্হাতেও ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা হিসেবে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই প্যাকেজে আর্টিলারি সিস্টেম, সামরিক বাহিনীর সদস্য বহন করার বাহন ও হেলিকপ্টারও থাকছে। বুধবার এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
বাইডেন বলেন, ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করার জন্য নতুন এই সহায়তা প্যাকেজে আরও বেশি কার্যকর ও ভারী অস্ত্র ব্যবস্থা থাকছে। এরই মধ্যে যার কিছু আমরা পৌঁছে দিয়েছি। এসময় তিনি আরো বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের দেওয়া এই অস্ত্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে টেকসই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ইউক্রেনকে সহায়তা করবে।
এদিকে, ইউক্রেন নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করছে।
সূত্র: আল জাজিরা