শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৭:৪১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশ গড়ার নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে: ফখরুল ইয়াবাসহ ২জন মাদকসেবীকে আটক সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই : আব্দুস সালাম পুলিশকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়া আসামি গ্রেপ্তার থানা থেকে লুট করা পিস্তলসহ তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী গ্রেফতার আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে ছাত্রদলের সড়ক ইশরাকের শপথ নেয়ার আইনি কোনো সুযোগ ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ভিটিকান্দি ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক শহিদুল্লাহ গ্রেপ্তার দেড় মাসে ও ধর্ষিতার মামলা নেয় নি যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশ ন্যায় বিচার পেতে বিভিন্ন দপ্তরে শিশু সন্তান নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে

রেস্টুরেন্টে কিশোর কর্মচারীকে পিটিয়ে হত্যা, আটক ১

  • আপডেট সময় বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২, ১১.৪১ এএম
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

নেত্রকোনা সদরের বড় বাজার এলাকায় সালতি নামে একটি রেস্টুরেন্টের কর্মচারী ঈসমাইল (১৪) নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আরেক কিশোরকে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) রাত পৌনে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।  

কিশোর ঈসমাইল জেলার সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের বড়গাড়া গ্রামের আব্দুল বারেকের ছেলে।

পুলিশ, রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নেত্রকোনা সদর উপজেলার ছোটগাড়া গ্রামের আবদুল বারেকের স্ত্রী কনা আক্তার ও ছেলে ঈসমাইল শহরের বড় বাজার এলাকার সালতি রেস্টুরেন্টে দীর্ঘ দিন ধরে কর্মচারী হেসেবে কাজ করে আসছিল। মঙ্গলবার কাজ শেষে মা বাড়ি চলে যান।

ছেলে কাজ শেষে রেস্টুরেন্টেই থেকে যায়। রাত আনুমানিক পৌনে ৯টার দিকে ওই রেস্টুরেন্টের কর্মচারী আল-মামুনের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ঈসমাইলকে বেধড়ক মারপিট করে। এতে ঈসমাইল অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তাকে রাতে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রেস্টুরেন্টের মালিক রাজু মিয়া জানান, ঘটনার সময় আমি রেস্টুরেন্টে ছিলাম না। বিষয়টি শুনে পরে এসেছি। ঈসমাইল এবং আল মামুনের মধ্যে ঝগড়ার জের ধরেই ঈসমাইলের মৃত্যু হয়েছে। এ দায় রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ নেবে না। এ ঘটনায় যে প্রকৃত দোষী তাকেই দায়ভার বহন করতে হবে।

ঈসমাইলের মা কনা আক্তার বলেন, আমি আর ঈসমাইল ওই হোটেলে একসঙ্গেই কাজ করি। হোটেলে কাজ বেশি থাকায় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঈসমাইলকে হোটেলে রেখে বাড়িতে চলে যাই। পরে শুনতে পাই ঈসমাইলকে মামুন লাথি মেরে সিঁড়ি থেকে ফেলে দিয়েছে। সে হাসপাতালে আছে। তারপর হাসপাতালে গিয়ে ছেলেকে জীবিত দেখতে পাইনি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2015-2025
Theme Developed BY ThemesBazar.Com