1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ৭.০৯ পিএম
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট

যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট

 সিএনএম প্রতিবেদনঃ
সোহেল, শুক্কুর আলী, নাজমা, মানব পাঁচারকারী সাজ্জাদ, শাহজাহান কচি এরা মাদক সেবনকারী ও মাদক, নারী ব্যবসায়ী
যাত্রাবাড়ি থানার পাশেই দেশের বৃহত্তর মাছ ও কাঁচামালের আড়ত এ কাঁচাবাজার আড়ত এ কুতুবখালী বৌবাজার এর মুখে আলু পট্টিতে প্রকাশ্যেই রাত দিন ২৪ ঘন্টা ৪০-৫০ জন যুবক, কিশোর-কিশোরী, ব্যক্তি দ্বারা সকল ধরনের মাদক, ইয়াবা, হেরোইন, গাজা, মদ বিক্রি করছে। উক্ত মাদক বিক্রির স্পটটি চলে শুক্কুর ও নাজমার নামে। কয়েকজন কাঁচামাল ব্যবসায়ী তাদের নিজের নাম গোপন রাখা স্বত্তে¡ রিপোর্টারকে জানান কাঁচামালের আড়তের অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বলেন নাজমার সহযোগী মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন যাবত যাত্রাবাড়ি থানা সংলগ্ন হতে শুরু করে কাজলা বৌবাজার পর্যন্ত যাত্রাবাড়ি আড়তের অলি গলি হতে শুরু করে আনাচে কানাচে হাত বাড়ালেই মাদক মিলে। উক্ত মাদকের ছড়াছড়ি রয়েছে পুরো আড়ত জুড়েই। তবে কাঁচামালের বড় বাজারে তাদের কয়েকটি মূল স্পট গড়ে উঠেছে। উক্ত স্পট গুলোতে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী মাঝে মধ্যে অভিযান চালিয়ে একাধিকবার নাজমা বাহিনী ও নাজমাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনেছে। তাদের কাছে অনেক মাদকও উদ্ধার হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের পরিদর্শক রাজু আহমেদ গত ৮/ ১২/ ২০২১ ইংরেজি  তারিখ বুপ্রেনর ফাইন যুক্ত ইনজেকশন বিক্রয়ের দায়ে নাজমার নিজ হেফাজতে রাখার অপরাধে তার কাছ হতে উদ্ধার হয় ২০০ এ্যাম্পল, বুপ্রেনার ফাইন যুক্ত ইনজেকশন যাহার ওজন ৪০০ মিলি তার মূল্য ১,০০,০০০ টাকা। উক্ত মাদক উদ্ধারের পর নাজমার নামে যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা হয়। যাহার মামলা নং-৫০, তারিখ-০৯/১২/২০২১ ইং এছাড়াও নাজমা ও শুক্কুর বাহিনীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ওদের মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে তার আর রক্ষা নেই। হয়তো গণ পিটুনি খেতে হবে নয়ত মিথ্যে মামলায় ফাসতে হবে। আর নয়ত তাদের ব্যবসায়ী ও সেবনকারী গোপন পার্টনার চাঁদাবাজ, সাংবাদিক তাদের দিয়ে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়ে থাকে। নাজমাদের মাদকের রিপোর্টের তথ্য সংগ্রহ করা কালে নাজমা ও শুক্কুরের দুই কর্মচারীর সাথে আলাপ কালে তাদের নাম গোপন রাখা স্বত্তে¡ তারা জানায় স্থানীয় যাত্রাবাড়ি থানার পুলিশের সর্বত্র ম্যানেজ করে আড়তে প্রকাশে মাদক কেনাবেচা চলে। স্থানীয় যাত্রাবাড়ি থানা পুলিশ যদি ম্যানেজ না থাকত তাহলে কোন দিনই এখানে প্রকাশ্যে মাদক কেনা বেচা করা সম্ভব হতো না আর মাদক ব্যবসার টাকার সিংহ ভাগ অসাধু পুলিশ,সাংবাদিক স্থানীয় মাস্তানদের দিয়ে যা থাকে তা মাদক ব্যবসায়ীরা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়। কাকে কত টাকা দিতে হয় জিজ্ঞেস করলে উক্ত ব্যবসায়ীরা জানায় যাত্রাবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ফরমান আলীকে সপ্তাহে ১ লক্ষ ইনসপেক্টর তদন্তকে ৪০ হাজার, ইনসপেক্টর অপারেশনকে ২০ হাজার ও স্থানীয় বিট অফিসার পুলিশ সদস্যকে ১০ হাজার টাকা। আর যখন যে টহল পুলিশ যার ডিউটি থাকে গাড়ি প্রতি প্রতিদিন ২ হাজার। পুলিশের সোর্সদের রোজ ৩০০ টাকা। ওয়ারী ডিভিশনের ডিসি, এডিসি, ডেমরা এসি স্যারের ক্যাশিয়ার পরিচয়দানকারী ডিসি মনির নামক ব্যক্তির মাধ্যমে ডিসি অফিসের নামে সাপ্তাহে ২ লক্ষ টাকা দেই। আর সাংবাদিকের টাকা নেয় এলাকার সিনিয়র সাংবাদিক ভাই সফিক, খোরশেদ, ইন্দ্রজিত, শাহজাহান সহ আরো কয়েকজন ২০% পার্টনার ইন্দ্রজিতদের মাধ্যমে সপ্তাহে সাংবাদিকদের নামে ৫০ হাজার টাকা এলাকা নিয়ন্ত্রন করার জন্য দেওয়া হয় রোজ এলাকার মাস্তানদের ২০ হাজার টাকা। র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-৩ নিয়ন্ত্রন করে সোর্স কবির ওরফে মিরাজকে দেওয়া হয় ৪০ হাজার টাকা এবং ডিএমপির ডিবিকে ম্যানেজকে করতে ডিবি ক্যাশিয়ার পরিচয়দানকারী সাজ্জাদকে দেওয়া হয় ৮০ হাজার টাকা। এক পর্যায় মাদক স¤্রাজ্ঞী নাজমা এসে রিপোর্টারকে হুমকি দিয়ে বলে বহু সাংবাদিক আমার এই স্পটের নামে লেখা লেখি করে আমার এ মাদক বেচা কেনা কি? কেউ বন্ধ করতে পারছে। কেউ কখনো বন্ধ করতে পারে নাই আর ভবিষ্যতে ও পারবে না। আপনি তো চুনুপুটি সাংবাদিক। অনেক সিনিয়র সাংবাদিকরা আমার এই স্পটটি দেখভাল করে রাখেন। আর পত্র পত্রিকায় লেখা লেখি করলে আমার মাদক সেবি কাস্টমার বাড়ে। যত পারেন পত্রিকায় লিখেন। স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনী ও যাত্রাবাড়ি থানার পুলিশ ভাইরাই আমার একমাত্র ভরসা। আর আপনি এখন এলাকা তাড়াতাড়ি ছাড়েন নইলে বিপদে পরবেন। আপনি আমার বিরুদ্ধে আপনি আমার বিরুদ্ধে লিখবেন আর আমার বন্ধু সাংবাদিক ভাইরা আপনার বিরুদ্ধে লিখবে। উল্টো আপনাকেই চাঁদাবাজ সাংবাদিক বানিয়ে দিবে। ভাইয়েরা লিখে যখন আমার বক্তব্যের রেফারেন্স দিবে তখন বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে আপনার বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দিয়ে আপনাকে উল্টো মাদক ব্যবসায়ী বানিয়ে দিবো। আমি মাঝে মধ্যে পুলিশের হাতে ধরা পরে জেলে যাই আবার জামিনে মুক্ত হয়ে চলে আসি। কিন্তু আমি জেলে থাকলেও কি আমার মাদক স্পট বন্ধ থাকে? আমার লোকেরা মাদক স্পট এর ব্যবসা পরিচালনা করে চালু রাখে। এমতাবস্থায় রিপোর্টার কিছু দূর আসার পর এক ব্যক্তি নিজের নাম পরিচয় গোপন করে এক যুবক জানায়
নাজমার মাদক রাখার গোডাউন ও বড় চালান এনে নাজমা বাহিনীরা মাদক রাখে ডিবির ক্যাশিয়ার পরিচয় দান কারী সাজ্জাদের যাত্রাবাড়ি ৪২/২, সামিউল্লাহ প্লাজা, ৫ম তলা, নিউ বলাকা আবাসিক হোটেল এবং ৩৩৯, পূবাইল দক্ষিণ যাত্রাবাড়ি এলাকার মেঘনা আবাসিক হোটেল ও তার উল্টো পাশেই শাহীন আবাসিক হোটের ও ৮২/এ, ইউনুস সুপার মার্কেটের ৪র্থ তলায় নিউ পপুলার আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ আল নাহিদ। উক্ত পাঁচ হোটেলসহ যাত্রাবাড়ির অসামাজিক কার্যকলাপ চলা একাধিক হোটেলে মাদক ব্যবসায়ীদের আখরা স্থল ও নিরাপদ আস্তানা। ঐ হোটেল গুলোতে পতিতা মেয়ে মানুষ রাখিয়া নাজমা সিন্ডিকেটের আরেকটি গ্রæপ বিভিন্ন মেয়েদের ফুসলিয়ে নানা কায়দায় গ্রামগঞ্জ থেকে এনে ঐ হোটেলের রুম গুলোতে আটক পূর্বক নানা ধরনের নির্যাতন করে নাজমা গ্রæপের ব্যবসায়ী পার্টনার, জামাল, সাইদুল, পাপন, সাজ্জাদ, বিল্লাল, মিঠ,ু শাহজাহান কচি, লিটন অজ্ঞাতনামা আরো শতাধিক নারী পুুরুষ হোটেল দুটিতে দালালের দ্বারা মেয়ে মানুষ সংগ্রহ করিয়া উক্ত মেয়েদেরকে দিয়ে বহিরাগত পুরুষ দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ করায় তাই উক্ত স্থানটি তাদের বেশি নিরাপদ হওয়া মনে করেন। নাজমাদের মাদকের চালান প্রথমে নিউ পপুলার ও নিউ বলাকার উক্ত দুই হোটেলেই এনে মজুদ করে রাখেন। আর খুচরা ব্যবসায়ীদের ভাগ বাটোয়ারা করে দেয় সেখান থেকে। পুরো যাত্রাবাড়ি থানা এলাকা মাদকের নিয়ন্ত্রন হয় ঐ হোটেল দুটি হতে। হোটের দুটি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে প্রথম মাদকের চালান আসলে শাহজাহান কচি ও সোনিয়া এবং মারিয়াগংরা প্রথমে মাদকের প্রথম চালানের মাল তারা নিজেরা সেবন করে কেমিস্ট হিসেবে পরীক্ষা করেন মাদক আসল না নকল মাদকে ভেজাল থাকলে তা আবার পাইকারদের ফেরত দিয়ে দেন।তাছাড়া উক্ত সিন্ডিকেট সারা দেশ বিদেশের পতিতালয় অসামাজিক কার্যকলাপ চলা স্থানে ও উক্ত হোটেল দুটি হতে বিভিন্ন প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়ে মানুষ সংগ্রহ ও সরবরাহ করা হয়। তবে সেখানে গাজা আসে আখাউড়া,কুমিল্লা এলাকা হতে আর ইয়াবা ট্যাবলেট আসে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকা হতে। মাদক ক্যারিং এর জন্য তাদের প্রায় শতাধিক মেয়ে রয়েছে। ঐ সকল মেয়েরা নিরাপদ জায়গা হিসেবে নিউ পপুলার ও নিউ বলাকা হোটেলকে মনে করেন। ঐ হোটেল দুটিতে মাদকের অভিযান হয় না। আইন শৃঙ্খলাবাহিনীরা হোটেলে দেহ ব্যবসার মতো কর্মকান্ড চলতে দেওয়া সুযোগ করে দেওয়ার কারনে মাদকের অভিযানে গুরুত্ব বেশি দেয় না বিধায় নাজমা ও শুক্কুর বাহিনী মাদকে এলাকার যুবক-যুবতী, কিশোর-কিশোরী ছোট-বড় সমাজের অনেকেই ধ্বংসের দিকে দিন দিন চলে যাচ্ছে। এলাকার অনেক ব্যবসায়ীরা পরিচয় গোপন রেখে বলেন আইন শৃঙ্খলাবাহিনী সৎ দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা একটু নিউ পপুলার ও নিউ বলাকা আবাসিক হোটেলের ও যাত্রাবাড়ি আড়ৎ এর মাদক ও নারী ব্যবসা বিরুদ্ধে যদি নিষ্ঠার সাথে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে তাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করে তাহলে যেমন আইন শৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটবে ও মাদক সেবি মানুষগুলো মাদকের ভয়াল ছোবল থেকে রক্ষা ও মুক্তি পাবে এবং সমাজের উন্নয়ন ঘটবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com