1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের চার কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ

  • আপডেট সময় সোমবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২২, ৪.৪০ পিএম
  • ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার (পিকে হালদার) কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের চার কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (২৪ জানুয়ারি) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সংস্থাটির উপ-পরিচালক ও তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ারের নেতৃত্বে একটি টিম তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।

যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তারা হলেন- বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগের যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ ফেরদৌস কবির, এ.বি.এম মোবারক হোসেন, উপ-পরিচালক মো. হামিদুল আলম ও সহকারী পরিচালক মো. কাদের আলী।

গত ১৯ জানুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পৃথক নোটিশে তাদের তলব করা হয়েছিল। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতেই তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। যা বিকেল পর্যন্ত চলবে বলে জানা গেছে।

ক্যাসিনো অভিযানের ধারাবাহিকতায় এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি আলোচিত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে প্রায় ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচার করার অভিযোগে ওঠার পর এখন পর্যন্ত তিন দফায় ২৩ মামলা দায়ের করে দুদক। সর্বশেষ পিকে হালদার ও তার ২৯ সহযোগীর বিরুদ্ধে ২৩০ কোটি টাকা লুটপাটে সাত মামলা হয় গত নভেম্বরে। আর ৪২৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভুত সম্পদ অর্জন ও বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগে পিকে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় প্রতিষ্ঠাটি। এর আগে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ভুয়া ঋণের নামে উত্তোলন করে আত্মসাতের অভিযোগে ৩৭ জনের বিরুদ্ধে ১০টি মামলা এবং ৩৫০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ৩৩ শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা করেছিল গত বছরের মার্চ মাসে। যার তদন্ত এখনও চলছে। আর দুর্নীতির সংশ্লিষ্টতায় এখন পর্যন্ত ৮৩ ব্যক্তির প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার সম্পদ আদালতের মাধ্যমে ফ্রিজ করেছে দুদক। পর্যায়ক্রমে তিন ধাপে এখন পর্যন্ত ৫২ আসামি ও অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনকারী প্রায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। যার মধ্যে অন্যতম ছিল পিকে হালদারের আর্থিক কেলেঙ্কারি। দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চোখ এড়িয়ে বিদেশ পাড়ি দিয়েছেন। ২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি দুদকের অনুরোধে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা দিয়ে রেড অ্যালার্ট জারিও করে ইন্টারপোল। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি। এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন তিনি। পিকে কেলেঙ্কারিতে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ১১ জন। যাদের মধ্যে উজ্জ্বল কুমার নন্দী, পিকে হালদারের সহযোগী শংখ বেপারী, রাশেদুল হক, অবান্তিকা বড়াল ও নাহিদা রুনাইসহ ৮ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com